বাংলাদেশ

জামাতকে সরকারে আনতে HT ও জামাতের গ্রান্ড বয়ান তৈরি করছে গুম কমিশনঃ রোমিও

উনাদের অনেককেই আমি ব্যাক্তিগতভাবে জানি। বহু বছর ধরেও চিনি এমন অনেকেই আছেন । এদের ভেতর যেমন নরপশু আছে আবার নিষ্টাবান কর্মকর্তাও আছে।

৫ আগষ্টের আগেই এদের অনেককেই নিয়ে আমি রিপোর্ট করেছি। খায়রুল তাদের অন্যতম। ব্যক্তিগত ভাবে সতর্ক করেছি দুই একজনেকে। এখানে এপয়েন্টমেন্ট ধরে বিচারে আনা হয়েছে ফলে অনেকে হতাশ হতে পারেন। প্রশ্ন উঠতেই পারে কেন ক্রসফারের জনক কর্নেল গুলজার থেকে শুরু হবে না। বা ডিজি হাসান মাহমুদ বা মখলেসুর রহমান বাদ পড়বেন?

এদিকে রহমান ব্রাদার্সের আওলাদরা বলতে পারেন, জেনারেল ওয়াকার তো হেরে গেলেন। রহমান ব্রাদার্সের মুখপাত্র ফরাসি পীর তাদের জিকির ধরবেন।
তবে আমি জেনারেল ওয়াকারের ন্যায়ের জন্য যে কমিটমেন্ট তা দেখে মুগ্ধ হয়েছি। তিনি সেনাবাহিনীর
মর্যাদা উন্নয়নে পদক্ষেপ নিয়েছেন। যা অনুকরণীয়।

আগেই বলেছি এদের মধ্যে অনেক নরপশু আছে। তাদের বিচার হওয়া প্রয়োজন। মখসুরুল তো পশুকেও হার মানাবে।
সরকারের উচিৎ এ বিচার প্রক্রিয়ায় “মিডিয়া ট্রায়াল” না করা। সেটা ১/১১ প্রতিশোধ হবে। হবে পপুলিস্ট পলিটিক্স। রহমান ব্রাদার্সরা সেটা চাইবে। তাতে গৃহযুদ্ধ বা প্রাসাদ ষড়যন্ত্র উভয়ই সহজ হবে। ক্ষতিগ্রস্ত হবে বৃহত্তর জনগোষ্ঠী।

এখানে এদের মনে রাখা প্রয়োজন, আমেরিকার নিরাপত্তা বলয়ে নিজেকে বিলিয়ে দিলে কি বিপদ হতে পারে তার বোঝার জন্যে এ কেস দুটি গুরুত্বপুর্ন। যেহেতু আমেরিকার কাজ শেষ তাদের এলিমেন্টদের এখন নিউট্রালাইজ করতেছে। আরব ওয়ার্ল্ড এমনই হয়েছে।

জাতিসংঘ ও ভারতীয়রা তাতে সহায়তা করছে ” রহমান ব্রাদার্সের” প্রক্সি হয়ে। রহমান ব্রাদার্সের আওলাদরা এখন “হাসান ব্রিগেড” নিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি করতে পারে।

সবাই বিশেষত জাতীয়তাবাদীরা সতর্ক থাকুন।
আবারও বলি দেখুন মিডিয়া ট্রায়াল না করে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা। বাংলাদেশে ন্যায় বিচার বলতে “জেলের ভাত খাওয়ানোকে” বোঝােয়। সেটা ন্যায়বিচার নয়।

সেই সাথে জামাতের প্রভাবিত গুম কমিশন আছে “মুসলমান শেষ হয়ে যাছ্ছে” এ বয়ান প্রস্তুতে। জামাতকে সরকারে আনতে H T ও জামাতের গ্রান্ড বয়ান তৈরি করছে। তাই বাংলাদেশপন্থীরা সতর্ক থাকুন।

মুক্তাদির রশিদ রোমিও

Back to top button